ছাতক প্রতিনিধিঃ
চুড়ান্ত অভিযোগ পত্রের উপর আদালতে নারাজির উপর ভিত্তি করে ছাতকে আলোচিত যুবলীগ নেতা লায়েক হত্যা মামলা অধিকর তদন্তের জন্য সিআইতে ন্যস্ত করা হয়েছে। নিহতের ছোট ভাই চুড়ান্ত অভিযোগ পত্রের উপর নারাজির আবেদন দাখিল করলে মঙ্গলবার সুনামগঞ্জের আমল গ্রহনকারী জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট নির্ঝর কুমার মিত্র আবেদন গ্রহন করে অধিকতর তদন্তের জন্য মামলাটি সিআইডিকে দায়িত্ব দেন। বাদীর আইনজীবী এড. হুমায়ূন মঞ্জুর চৌধুরী, ও তৌহিদ চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। ২০২৩ সালের ২৮ মার্চ রাতে থানা সংলাগ্ন শহরের গনেশপুর খেয়াঘাটে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাতে নিহত হন উপজেলা যুবলীগের সহ সভাপতি, ছাতক পৌরসবার ৭নং ওয়ার্ডের জংলীগর এলাকার বাসিন্দা মৃত আব্দুল মান্নান ওরফে মনা মিয়ার পুত্র লায়েক মিয়া। আলোচিত এ হত্যাকান্ডের ঘটনায় ৩১ মার্চ একই এলাকার তাজ উদ্দিনের পুত্র আব্দুল কদ্দুছ শিপলু, পৌর কাউন্সিলর তাপস চৌধুরী, সদ্য সাবেক এমপি মুহিবুর রহমান মানিকের ভাতিজা ইসতিয়াক রহমান তানভির সহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে ছাতক থানায় একটি হত্যা মামলা(নং-২৫) দায়ের করেন নিহতের ছোট ভাই আজিজুর রহমান। পরবর্তিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিভিন্ন সংস্থা তদন্ত করলে অবশেষে পিবিআই’র হাতে ন্যস্থ হয় আলোচিত এ মামলা। পিবিআই সিলেটের তদন্তকারী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আওলাদ হোসেন দীর্ঘ তদন্ত শেষে ৩০ জুন প্রধান আসামী আব্দুল কদ্দুছ শিবলুকে অভিযুক্ত করে ১৮ জন আসামীর মধ্যে ১৭জনকেই মামলা থেকে অব্যাহতি দিয়ে আদালতে অভিযুগ পত্র দাখিল করেন।##ছাতকে যুবলীগ নেতা লায়েক হত্যা মামলা
অধিকতর তদন্তে সিআইডিতে ন্যস্ত
সেলিম মাহবুবঃ
চুড়ান্ত অভিযোগ পত্রের উপর আদালতে নারাজির উপর ভিত্তি করে ছাতকে আলোচিত যুবলীগ নেতা লায়েক হত্যা মামলা অধিকর তদন্তের জন্য সিআইতে ন্যস্ত করা হয়েছে। নিহতের ছোট ভাই চুড়ান্ত অভিযোগ পত্রের উপর নারাজির আবেদন দাখিল করলে মঙ্গলবার সুনামগঞ্জের আমল গ্রহনকারী জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট নির্ঝর কুমার মিত্র আবেদন গ্রহন করে অধিকতর তদন্তের জন্য মামলাটি সিআইডিকে দায়িত্ব দেন। বাদীর আইনজীবী এড. হুমায়ূন মঞ্জুর চৌধুরী, ও তৌহিদ চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। ২০২৩ সালের ২৮ মার্চ রাতে থানা সংলাগ্ন শহরের গনেশপুর খেয়াঘাটে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাতে নিহত হন উপজেলা যুবলীগের সহ সভাপতি, ছাতক পৌরসবার ৭নং ওয়ার্ডের জংলীগর এলাকার বাসিন্দা মৃত আব্দুল মান্নান ওরফে মনা মিয়ার পুত্র লায়েক মিয়া। আলোচিত এ হত্যাকান্ডের ঘটনায় ৩১ মার্চ একই এলাকার তাজ উদ্দিনের পুত্র আব্দুল কদ্দুছ শিপলু, পৌর কাউন্সিলর তাপস চৌধুরী, সদ্য সাবেক এমপি মুহিবুর রহমান মানিকের ভাতিজা ইসতিয়াক রহমান তানভির সহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে ছাতক থানায় একটি হত্যা মামলা (নং-২৫) দায়ের করেন নিহতের ছোট ভাই আজিজুর রহমান। পরবর্তিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিভিন্ন সংস্থা তদন্ত করলে অবশেষে পিবিআই’র হাতে ন্যস্থ হয় আলোচিত এ মামলা। পিবিআই সিলেটের তদন্তকারী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আওলাদ হোসেন দীর্ঘ তদন্ত শেষে ৩০ জুন প্রধান আসামী আব্দুল কদ্দুছ শিবলুকে অভিযুক্ত করে ১৮ জন আসামীর মধ্যে ১৭জনকেই মামলা থেকে অব্যাহতি দিয়ে আদালতে অভিযোগ পত্র দাখিল করেন।##